16th Oct 2021
583 বার পড়া হয়েছে
কক্সবাজারে অনুষ্ঠিত একটি পলিসি কনক্লেভে ১০ থেকে ১৩ অক্টোবর পর্যন্ত প্রায় ১৫ জন সংসদ সদস্য যোগদান করেন। যাতে বাংলাদেশের অগ্রগতি এবং আগামী বছরগুলোতে সামাজিক ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে যেসব উদ্যোগ নেওয়া প্রয়োজন তা নিয়ে আলোচনা করা হয়।
সামাজিক ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার জন্য কর্মসংস্থান, দক্ষতা এবং সামাজিক অন্তর্ভুক্তির ক্ষেত্রগুলো চাবিকাঠি হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।
এ অভিযানকে একসঙ্গে এগিয়ে নেওয়ার জন্য ২০ সংসদ সদস্যকে নিয়ে ‘সামাজিক ন্যায়বিচার সংসদীয় ককাস’ গঠন করা হয়। এতে সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আবেদীন খান চেয়ারম্যান এবং ডেপুটি স্পিকার মো. ফজলে রাব্বী মিয়া উপদেষ্টা হিসেবে সামাজিক ন্যায়বিচার সংসদীয় ককাসে কাজ করবেন।
ইনস্টিটিউট অব ইনফরম্যাটিক্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (আইআইডি) সামাজিক ন্যায়বিচার সংসদীয় ককাসের সচিবালয় হিসেবে থাকবে।
বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে বেশ কয়েকজন সংসদ সদস্য সামাজিক ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করার অঙ্গীকার করেছেন। স্থানীয় পর্যায়ে, যেকোনো উন্নয়নের কেন্দ্রবিন্দুতে নীতিনির্ধারকদের অতি দরিদ্র এবং দুর্বল মানুষের কথা মাথায় রাখা জরুরি।
সংসদ সদস্যরা বিশেষভাবে গতানুগতিক ইটভাটার কথা উল্লেখ করে এর বিকল্প দাবি করেছেন, যা শুধু পরিবেশ দূষণের কারণই নয় বরং আয় এবং কর্মসংস্থানের বৈষম্য হিসাবে কাজ করে। যেখানে গুটিকয়েক ইটভাটার মালিক লাভবান হয় এবং দরিদ্র কৃষকদের জমি ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
সংসদ সদস্যরা বিশেষ করে নদীভাঙন বন্ধ করতে এবং দরিদ্র মানুষের জীবিকা ও কর্মসংস্থান রক্ষার জন্য টেকসই বাঁধকে তুলে ধরে জলবায়ু ন্যায়বিচারের কথা বলেন।
তারা কর্মসংস্থানের প্রতিবন্ধকতা ও অতীতের বৈষম্য দূরীকরণ এবং কর্মসংস্থানে ন্যায়সঙ্গত সুযোগ দিতে পার্থক্য মিটানোর বিষয়েও আলোচনা করেন।
আপনার পঠিত আর্টিক্যাল সম্পর্কে মন্তব্য করুন